Headlines
Loading...
ঈশ্বরের পরিচয় এবং কোরআনের আল ইখলাসের খন্ডন।

ঈশ্বরের পরিচয় এবং কোরআনের আল ইখলাসের খন্ডন।

আজ থেকে প্রায় ১৪০০ বছর আগে ইসলাম ধর্মের প্রবর্তন করেন আরবের এক মহান নবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। মনে করা হয় তাঁর প্রবর্তিত ধর্ম যিশু খ্রীষ্ট এবং মুসার আগে থেকেই পৃথিবীতে ছিলো। ইসলামের দাবি হলো যে এটি কোনো নতুন ধর্ম নয়, বরং পূর্ববর্তী নবীদের বাণীর ধারাবাহিকতা।

ইসলামী নবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে "শেষ নবী" হিসেবে গণ্য করা হয়। ইসলামি ধর্মতত্ত্ব অনুযায়ী ইসলামের আগের ধর্ম গুলো দূষিত ছিলো। আল্লাহ তাআলা তাঁর শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে ওহী দানের মাধ্যমে পুনরায় শান্তি ও সমৃদ্ধি স্থাপন করেছে।

মুসলমানরা বলেন তাদের পূর্বে ইহুদী ও খ্রীষ্টান ধর্মে মানুষ নিজের মন মতো ঈশ্বরের বাণী বিকৃত করেছে, এবং ইসলাম সেই বিকৃতির পরিপ্রেক্ষিতে সত্যিকার বাণীকে পুনরুদ্ধার করে। 

অপর দিকে ইহুদী ও খ্রীষ্টান ধর্মগুরুদের যুক্তি হলো, মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একজন মিথ্যা নবী। তারা ইসলামের নবীকে নবী হিসেবে স্বীকৃতি দেন না, এবং তাকে নকল নবী হিসেবে উল্লেখ করেন। এখানে এই ভিডিও দেখুন।

ইসলাম ধর্মে আল্লাহর ধারণা ! - ডাঃ জাকির নায়েক

ইসলাম ধর্মে আল্লাহর ধারণা ! - ডাঃ জাকির নায়েক

Posted by Muslim Tv ᴴᴰ on Sunday, December 10, 2023


তাহলে আপনি শুনলেন জাকির নায়েক কি যুক্তি পেশ করলো। সেই সকল যুক্তি গুলোই আমাদের এই প্রতিবেদনে লিখব।

তবে আগেই বলে রাখি, এই সব তর্ক বিতর্ক আগে থেকেই নেট দুনিয়ার উপলব্ধ আছে। আমি নিজে থেকে কিছুই বলছি না। কারো ধর্মীয় বিশ্বাসকে আঘাত করা আমাদের উদ্দেশ্য নয়। ধর্মীয় বিশ্বাসের উপর আঘাত না করে যুক্তি ও তথ্য উপস্থাপনই মূল লক্ষ্য হিসেবে আমরা গ্রহণ করেছি। পাঠক নিজের বিবেক দিয়ে বিচার করবেন। 

ইখলাসের বর্ণা 

ইখলাস হলো সব থেকে ছোট্ট সূরা যার আয়াত সংখ্যা মাত্র চার। আল্লাহ তাআলা বলছেন —

قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ

তিনিই আল্লাহ, এক-অদ্বিতীয়!

"He is Allah, [who is] One,

اللَّهُ الصَّمَدُ

আল্লাহ কারো মুখাপেক্ষী নন, সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী।

Allah, the Eternal Refuge.

لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ

তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও কেউ জন্ম দেয় নি, 

He neither begets nor is born,

وَلَمْ يَكُن لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ

তাঁর সমতুল্য কেহই নেই। Nor is there to Him any equivalent."

এবার আসুন আমরা এই আয়াতের যুক্তিতে আসি। আমার ধর্মীয় জ্ঞানের আলোয় আমি যা কিছু বলছি। আপনি তাহা নিজের বুদ্ধি ও যুক্তিতে বিশ্লেষণ এবং বিবেচনা করবেন।

এক এবং অদ্বিতীয়

"আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়" যদি বলা হয়, মুসলমান যাহাকে আল্লাহ বলেন তাঁকেই হিন্দুরা ঈশ্বর বলেন।হিন্দুদের এই উক্তি নিয়ে কোনো আপত্তি নেই। এটা বলার পর যদি বলা হয়, "আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো উপাস্য নেই"। তবে "আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়" কথাটার গুরুত্ব কমে যায়। কারণ যেখানে দ্বিতীয় কোনো সত্তাই নেই সেখানে অন্য কোনো দেবতার উপাসনা করার বিরোধ সৃষ্টিই হয় না। যার অস্তিত্বই নেই তার নিষেধ করা কেন হবে।

যে পুকুরে জল নেই, সেই পুকুরের জলে স্নান করার নিষেধ করার কোনো অর্থই হয় না। নিমপাতার স্বাদ মিষ্টি হতেই পারে না। তাই কেউ বলবে না, নিমপাতার লাড্ডু খেলে মিষ্টি লাগে। এই যুক্তিতে, আল্লাহ যদি এক এবং অদ্বিতীয় হয় তবে অন্য কোনো ঈশ্বরের আরাধনার নিষেধ করার কথাই অযৌক্তি। 

এর সঙ্গে এটা স্পষ্ট হয় যে, ইসলাম, খ্রীষ্টান, এবং ইহুদি ধর্মমত গুলো সৃষ্টির আদি কাল থেকে ছিলো না। বরং এরা পরস্পর পরস্পরের বিরুদ্ধে অবস্থান করা একটি মানব প্রবর্তিত আইন।

আল্লাহ নিজের সৃষ্টির নিজেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না।

ঈশ্বরের সৃষ্ট জগতে যদি অন্য কোনো দেবতার উপাসনা করার বিরোধ সৃষ্টিই হয়, এবং সেই বিরোধ স্বয়ং জগতের নিয়ন্ত্রণকর্তা নিজেই করছেন। তবে বুঝতে হবে সেই ঈশ্বর নিজের সৃষ্টির নিজেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না।

হিন্দু ধর্মের ঈশ্বরের approach হলো, যে যেই রূপে, যে আন্তরিকতার সঙ্গে, যে ইচ্ছা করে ঈশ্বরের যেমন উপাসনা করবে। ঈশ্বর তাঁকে সেই রূপে, সেই আন্তরিকতায়, সেই ইচ্ছার ফল দেবেন। তাই হিন্দু ধর্মে এতো দেবী দেবতা। এরা আলাদা আলাদা হয়েও একই।

ঠাকুর রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের ভাষায় — "যত মত তত পথ"। মতের পার্থক্য থাকতেই পারে। পথের ভিন্নতাও থাকতে পারে। সকলের গন্তব্য একটাই। এটাই ইসলাম খ্রীষ্টান এবং ইহুদি ধর্মমত গুলো থেকে সনাতন ধর্মের পার্থক্য।

আল্লাহ কারো মুখাপেক্ষী নন 

বলা হয় —“আল্লাহ কারো মুখাপেক্ষী নন, সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী।” হিন্দু ধর্মেও একই কথা বলা হয়। কিন্তু আল্লাহ যদি কারো মুখাপেক্ষী নন তবে তিনি কেন নিজের ধর্ম প্রচারের জন্য দাওয়াত দিতে আদেশ করেছেন?  মুখাপেক্ষী না হলে তিনি কেন জিহাদ করতে বলছেন? অবিশ্বাসী, মুনাফিক, মুর্তাদ, অগ্নী পূজকদের প্রতি তাঁর কেন আক্রোশ দেখা যায়?

সূরা বাকারা (2:161): "নিশ্চয়ই যেসব লোক কাফের হয় এবং কাফের অবস্থায় মারা যায়, আল্লাহর লানত তাদের ওপর, ফেরেশতাদের লানত এবং সকল মানুষের লানতও তাদের ওপর।"

সূরা আল-বাইয়্যিনাহ (98:6): "নিশ্চয়ই যারা অবিশ্বাসী, তারা কিতাবের অনুসারী হোক বা মুশরিক, তারা জাহান্নামের আগুনে থাকবে এবং তারা চিরকাল সেখানে থাকবে। তারা হচ্ছে সকল সৃষ্টির মধ্যে সবচেয়ে অধম।" 

আয়াত আল কুরসীতে বলা হয়েছে "আসমান ও জমিনে যা কিছু রয়েছে, সবই তাঁর। কে আছ এমন যে সুপারিশ করবে তাঁর কাছে তাঁর অনুমতি ছাড়া? দৃষ্টির সামনে কিংবা পেছনে যা কিছু রয়েছে, সে সবই তিনি জানেন। তাঁর জ্ঞানসীমা থেকে তারা কোনো কিছুকেই পরিবেষ্টিত করতে পারে না, কিন্তু যতটুকু তিনি ইচ্ছা করেন। তাঁর কুরসি (সিংহাসন) সমস্ত আসমান ও জমিনকে পরিবেষ্টিত করে আছে। আর সেগুলোকে ধারণ করা তাঁর পক্ষে কঠিন নয়। তিনিই সর্বোচ্চ এবং সর্বাপেক্ষা মহান।"

সকল ধর্মের ঈশ্বরের একই ধারণা

সকল ধর্মের তাঁদের ঈশ্বরের একই ধারণা।  তিনি  সব জানেন, তাঁর ইচ্ছায় সব হয়, তিনিই  সর্বাপেক্ষা মহান, জ্ঞান বুদ্ধি তাঁকে বিচার করতে পারে না। তাহলে একজন হিন্দু, একজন খ্রীষ্টান এবং একজন মুসলিমের ঈশ্বরের মধ্যে পার্থক্য কি? 

আমরা হিন্দুরা মনে করি ঈশ্বর এক এবং অদ্বিতীয়। যে রূপে, বা যে আস্থা দ্বারা তাঁর আরাধনা করা হয়। তিনি সেই রূপেই তাঁর ভক্তের সামনে প্রকট হয়ে ইষ্ট ফল পূরণ করেন।

ঈশ্বর কি কিছু কিছু ক্ষেত্রে অক্ষম?

প্রত্যেক ঘটনা বা কর্মের কারণ এবং কারক আছে। আমরা হিন্দুরা মনে করি ঈশ্বর সকলের কারণ। তাঁর ইচ্ছা ছাড়া কিছুই হয় না। অথচ ইসলাম ধর্মের আল্লাহর বিষয়ে তারই বাণীর সংকলন কোরআনে আল্লাহ নিজেই বলছে, ‘তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও কেউ জন্ম দেয়নি। তাঁর সমতুল্য কেহই নেই।’

— মানুষ মানুষের জন্ম দেয়, কুকুর কুকুরের জন্ম দেয়, গরু গরুর জন্ম দেয়। আল্লাহ না কারো থেকে জন্ম হয়েছে, তিনি কাউকে জন্ম দিয়েছে। অর্থাৎ জন্ম দেওয়ার ব্যাপারে আল্লাহ তায়ালা সক্ষম নন।

মুসলিম পন্ডিতদের মতে, আল্লাহর কোনো স্ত্রী পুত্র বা পিতা নেই। তিনি সকলের মালিক বটে কিন্তু তাঁর সন্তান নেই। যেমন খ্রীষ্ট ধর্মে যীশু নিজেকে ঈশ্বরের পুত্র বলেন। আবার তিনিই ঈশ্বর হিসেবে জন্ম গ্রহণ করেছেন কুমারী মায়ের কোলে। আল্লাহ এমন করতে পারেন না। 

আমাদের হিন্দু ধর্মে শিবের সন্তান গনেশ আছে। ভগবান বিষ্ণু পাপীদের উদ্ধারের জন্য শ্রী কৃষ্ণ, রাম অবতার রূপে জন্ম দিয়েছেন, তাঁদের পরিবার পরিজন ছিলো। ইসলামের আল্লাহর সেই রকম আত্নীয় বা পরিবার নেই।

পরিবার পরিজন বিরত হয়ে আল্লাহ নিজের সিংহাসনে একলা বসে আছেন। তিনি সকলের মালিক, তাঁর কোনো মালিক নেই। তাঁর পবিত্রতা ও মহানতা কোনো অন্য কোনো দেবতার তুলনীয় নয়। অথচ আল্লাহর বার বার নিজের তুলনা তিনি করেছেন অন্যান্য ধর্মীয় বিশ্বাসীদের ঈশ্বরের সাথে। আল্লার অতুলনীয়তা প্রমাণ করতে গিয়ে এই কুরআন তাঁকে কোথাও যেন অস্তিত্বহীন করে ফেলেছে। তাঁর থাকায় বা না থাকায় সাধারণ মানুষের কি এসে যায়? আমাদের দৃষ্টিতে তাঁর এই অক্ষমতা এবং অভাব আল্লাহকে অপূর্ণ ঈশ্বর প্রমাণ করে। তাই, এই অপূর্ণতার দরুন আল্লাহ পূর্ণ ব্রহ্ম নন। 

আসল ঈশ্বরের পরিচয়।

ঈশ্বরের পূর্ণতার অভাব নেই অর্থ্যাৎ তিনি সম্পূর্ণ ভাবে পরিপূর্ণ। অভাব থাকলেই পূর্ণতার ইচ্ছা হবে। ইচ্ছা পূর্ণ হলেই সুখ এবং ক্ষয় হলে দুঃখ প্রকাশ হবে। 

ঈশ্বর পূর্ণ, তাই তিনি স্বগত, স্বজাতিয় এবং বিজাতীয় ভেদ শূন্য। ভেদ শূন্য হওয়ায় তিনি সর্ব ব্যাপক। সর্ব ব্যাপকতা হওয়ায় তাঁর মধ্যে ইর্ষা বোধ নেই। ঈর্ষা না থাকায় তিনি নিরপেক্ষ এবং ন্যায়কর্তা। 

যে ঈশ্বরের সৃষ্টিতে শুধু ভালো গুলো ঈশ্বরের সৃষ্ট আর খারাপ গুলো নয়। সেই ঈশ্বর নিরপেক্ষ হতেই পারে না। কারণ তখন প্রশ্ন উঠবে, ঈশ্বর যদি শুধু ভালো গুলো সৃষ্টি করেন, তবে খারাপ গুলো কে সৃষ্টি করলো?

যদি খারাপের ওপর তাঁর কোনো কর্তৃত্ব বা অধিকার না থাকলে তাহলে ঈশ্বরের সর্বজ্ঞতা ও সর্ব সক্ষমতার ওপর প্রশ্ন আসবে। ঈশ্বর কি তবে ডিপার্টমেন্টাল কর্মী? 

ঈশ্বরে কোনো নাম নেই। তিনি কৃষ্ণ, রাম, রহমান, ইয়াহুবা, আল্লাহ ইয়াজিদ বা খ্রীষ্ট নামক ব্যক্তি বা দেবতা নন। ঈশ্বরের নামের উপমা হিসাবে আমাদের ধর্মে বলা হয়েছে তিনি "সচ্চিদানন্দ স্বরূপায়" যাহা কৃষ্ণ, রাম, কালী, বিষ্ণু, গনেশ, কার্তিক, সূর্য, সকল দেবতা, মানুষ এবং মহাপুরুষদের জন্য ব্যবহৃত হয়েছে।

আগেই বলেছি তিনি স্বগত, স্বজাতিয় এবং বিজাতীয় ভেদ শূন্য। দেবতা দানব মানব এমনকি পশুর মধ্যেও তিনিই আছেন। 

আব্রাহামিক ধর্মমত গুলোর ঈশ্বর শুধু ভালো ভালো না আর উচু উচু স্থানে ঈশ্বরকে স্থান দিয়ে এসেছে। তাই সাধারণ যৌক্তিক প্রশ্ন দেওয়ার ক্ষমতা তাঁদের নেই। যা বলা হয়েছে সেটা চোখে বুজে বিশ্বাস করতে হবে।

তাঁরা ধর্ম অধর্মের ফারাক বোঝে না। ঈশ্বরের বিরুদ্ধে দ্বিধা দূর করতে প্রশ্ন করলে বা নিজের জানার উদ্দেশ্যে জিজ্ঞাসা করলে সেটা তাঁদের কাছে ইশ নিন্দা মনে হয়। অথচ নিজেরা অপরের বিশ্বাসকে ছোটো করতে বিন্দু মাত্র দ্বিধা করে না। 

আমার শ্বশুর পক্ষের এক আত্মীয় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে খ্রীষ্ট ধর্মে দীক্ষিত হয়েছেন। তিনি নিজের অতীত হিন্দু জীবনের তুলনা করে।  হিন্দু দেবী দেবতার সম্পর্কে খুব ভালো একটা প্রতিক্রিয়া দেন না। তিনি মনে করেন, তাঁর কষ্টের দিনে হিন্দু দেব দেবীরা তাঁর কোনো সাহায্য করেনি। খ্রীষ্ট ধর্মে দীক্ষিত হওয়ার পর, যীশুর আশীর্বাদে তাঁর জীবনে সব কিছুই ভালো হয়ে গেছে।  

আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করেছি। "এই জীবনে যা কিছুই তুমি পেয়েছ, সেই সব কি চিরদিন তোমার থাকবে? তাহলে এই জীবনের না অধ্যাত্মিক জীবনের কি তুমি পেয়েছ বা হারিয়েছ?",  “যা কিছুই তুমি পেয়েছ বা হারিয়েছ, সবই তোমার ভাগ্য এবং প্রারদ্ধ। আমার ঈশ্বরের প্রতি তুমি বিশ্বাস করো বা না কোরো। তিনি তোমাকে সেই সবই দিয়েছেন যা তুমি পাওয়া যোগ্য।”

স্বয়ং যীশুও তো এই জগতে তাঁর প্রেমের বদলে কষ্টই পেয়েছে। তিনিই তো বলেছেন, এখানে যারা সুখে থাকবে, ওপারে তাঁদের জন্য কষ্ট থাকবে। তারপর তিনি আর কোনদিন আমার ধর্ম আর দেবতা নিয়ে তুলনা করেননি। আমার সামনেও করেননি অন্যের সামনেও করেননি।

তিনি যেভাবেই তাঁর বিশ্বাসের পথ বেছে নেন না কেন, সেটা তাঁর নিজের চিন্তার ফসল এবং তাঁর জীবনকেও সম্মান করা উচিত।

আশা করছি আমার এই প্রতিবেদন আপনার ভালো লাগবে। এই বিষয়ে আপনার ব্যাক্তিগত মতামত জানান।



Himadri Roy Sarkar always had a passion for writing. When he was younger, he would often write stories and share them with his friends. He loved the way that writing could bring people together and share ideas. In 2022, he founded The Hindu Network,The site quickly became popular, and Himadri was able to share his writing with people all over the world. The Hindu Network is now one of the most popular websites in the world, and Himadri is a well-known author and speaker. blogger external-link facebook instagram

0 Comments: